জয়নাল আবেদীন : আমার মতো গাধারা বুঝতেই পারলোনা যে, গত ৮ মে সোমবার ছিল মহান গাধা দিবস। গাধারা মহান এ জন্য যে, গাধা বলে যাদেরকে আমরা অহরহ গালাগালি করি, সেই
:: জয়নাল আবেদীন :: উনি একজন স্যার। আর স্যার ডাক নামের হাঁকডাকে উনার ব্যবসাপাতি ভালোই চলে। উনি স্যার সৈয়দ আহমেদ নন। নবাব স্যার সলিমুল্লাহও নন। স্যার রহমতউল্লাহ ও নন। উনি
🔳 পরিদর্শনে গিয়ে একজন শিক্ষার্থীও পাওয়া যায় না অনেক স্কুলে। 🔳 শিক্ষার্থীশূন্য স্কুলে শোভা পায় শুধু চেয়ার-বেঞ্চ। 🔳 কওমী ও নূরানী মাদ্রাসায় বাড়ছে শিক্ষার্থী। 🔳 স্কুলে শিক্ষার্থী বৃদ্ধির উদ্যোগ নেই
::: জয়নাল আবেদীন ::: রাজা যায়। রাজ্যের মানচিত্রও বদলায়। কিন্তু রাজনীতি চলমান থাকে। সেই চলমান রাজনীতির সিড়ির একপ্রান্ত দিয়ে এক রাজা নামেন। আর অন্য প্রান্ত বেয়ে আরেকজন গিয়ে রাজ সিংহাসনে
:: রিফাত আরা চৌধুরী প্রমা :: নিজের জন্মদাত্রী মা সবসময়ই সবার কাছে বিশেষ একজন। কিন্তু সেই সন্তান যখন অন্য কাউকে তার জন্মদাত্রী মা বলে সম্বোধন করে তখন তার শাব্দিক অর্থ
কে এম মিঠু, গোপালপুর : গোপালপুর উপজেলার এক নিভৃত গ্রামাঞ্চলে জ্ঞানের আলো ছড়াচ্ছে ‘জয় বাংলা পাঠাগার’। পাঠাগারে স্থান পাওয়া অনেক দুষ্প্রাপ্য বই পড়তে পেরে খুব খুশি স্থানীয়রা। বই বাড়িতে নিয়েও
মো: শামছুল আলম চৌধুরী খবরের কাগজ পাঠ করা প্রতিদিনের অভ্যাসে পরিনত হয়েছে। বাসায় নিয়মিত একটি দৈনিক পত্রিকা রাখা হয়। এর বাইরেও প্রায় প্রতিদিনই কয়েকটি কাগজ কেনা হয়। ঢাকার শ্যামলী মোড়ে
কে এম মিঠু, গোপালপুর: প্রায় চার দশক পর হারিয়ে যাওয়া বুনোহাঁসরা আবার ফিরতে শুরু করেছে গোপালপুর উপজেলার বিলঝিলে, খাল-পুকুরে, ঝোপঝাড়ে। জানা যায়, উপজেলার ধোপাকান্দি ইউনিয়নে অবস্থিত গ্রাম সাহাপুর। যার পূর্বে
জয়নাল আবেদীন: সুবল দাস একজন গ্রাম পুলিশ। বাবা সুখলাল ছিলেন ইউনিয়ন পরিষদের চৌকিদার। পিতামহ কেরু দাস ছিলেন দফাদার। আর প্রপিতামহ সজন দাস ছিলেন টাঙ্গাইলের হেমনগরের জমিদার হেমচন্দ্র চৌধুরীর টহলদার। এভাবেই
::: অধ্যাপক জয়নাল আবেদীন ::: মরচে ধরা, জীর্ন টিনশেড যে ঘরটি দেখছেন, সেটি ১৯৬৪ সালে আইয়ুব খান আমলে নির্মিত। ষাটের দশকে এটি ছিল গোপালপুর উপজেলার হাদিরা ইউনিয়ন পরিষদের কমিউনিটি সেন্টার।