তরিকুল বলেন, “সরকারের অন্যায়-অত্যাচারের প্রতিবাদ ও নির্দলীয় নিরপেক্ষতত্ত্বাবধায়ক সরকারের দাবিতে জনসম্পৃক্ততা বাড়াতেই এই গণসংযোগ ও প্রচারপত্রবিলি। এর মাধ্যমে জনগণ সরকারের প্রতি অনাস্থা জানাবে। সরকার যদি জনগণের এইঅনাস্থার প্রতি সম্মান দেখিয়ে নির্দলীয় নিরপেক্ষ সরকারের দাবি মেনেনির্বাচন না দেয়, তাহলে জনগণ তাদের বিরুদ্ধে শেষ বাঁশি বাজাবে।” তিনি বলেন, “সরকারেরমন্ত্রীদের যে অহমিকা ও দম্ভ তা দেশ ও জাতির জন্য মঙ্গল বয়ে আনতে পারে না। এসরকার চূড়ান্ত মানবতাবিরোধী। তাদের হত্যা, গুম, ধর্ষণ, নির্যাতনে দেশমৃত্যুর উপত্যকায় পরিণত হয়েছে। তাই তারা ক্ষমতায় থাকার নৈতিক অধিকার হারিয়েফেলেছে।” জনসংযোগ চলাকালে পটুয়াখালী ছাড়া আর কোথাও নেতাকর্মীদের ওপর হামলা হয়নি বলে জানান তরিকুল।বিরোধীদলীয়চিফ হুইপকে পেটানোর জন্য এসি হারুণকে পুরস্কৃত করা হয়েছে মর্মে দেওয়াস্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর বক্তব্যের জবাবে তরিকুল বলেন, “এ ধরনের বক্তব্যের চেয়েস্বৈরাচারী আচরণ আর কি হতে পারে। সরকার রাষ্ট্রীয় সন্ত্রাসের পৃষ্ঠপোষকতাকরছে। এটা দেশের জন্য মঙ্গলজনক নয়।”
এ সময় তার সঙ্গে বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান সাদেক হোসেনখোকা, স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি হাবিন-উন-নবী খান সোহেল ও সাধারণ সম্পাদকশরাফত আলী সপুসহ কয়েকশ নেতাকর্মী কর্মসূচিতে অংশ নেন।