বৈঠকসূত্র জানায়, মালির সরকারি সেনা ও ফ্রান্সের সেনাদের সঙ্গেবিচ্ছিন্নতাবাদীদের দমন করতে আফ্রিকান সৈন্য বাড়ানোর ব্যাপারে আলোচনা করবেনপশ্চিম আফ্রিকার প্রতিনিধিরা।এদিকে, ফরাসি বিমান হামলার মুখে শুক্রবার দু’টি শহর থেকে পিছু হটে বিচ্ছিন্নতাবাদী যোদ্ধারা।মালির সরকারি সূত্র জানিয়েছে, গত সোমবার নিয়ন্ত্রণে নেওয়া দক্ষিণাঞ্চলের শহর দায়াবালি থেকে পিছু হটছে বিদ্রোহীরা।অন্যদিকে, ফ্রান্সের সামরিক হস্তক্ষেপের আগে বিদ্রোহীদের দখলে চলে যাওয়াগুরুত্বপূর্ণ ‘কোনা’ শহরও সোমবার পুনর্দখলে নিয়েছে মালির সেনাবাহিনী।এরআগে, বৃহস্পতিবার মালির রাজধানী বামাকোতে আফ্রিকান ইউনিয়নের ১০০ সৈন্যপৌঁছে। মালির প্রতিরক্ষা সূত্র জানায়, বিদ্রোহীদের দমনে মোট ২৫০০ সৈন্যপাঠাবে ফ্রান্স।অন্য দিকে, মালির প্রতিবেশী দেশ আলজেরিয়ার জঙ্গীরা দাবি করে, মালিসংঘাতে পশ্চিমা ও বহির্বিশ্বের হস্তক্ষেপের কারণে তারা গত সপ্তাহেআলজেরিয়ার গ্যাসক্ষেত্রে বিদেশিদের উপর হামলা চালায়। মালিতে শিগগিরহস্তক্ষেপ বন্ধ না করা হলে ফের হামলারও হুমকি দেয় বিদ্রোহীরা।
উল্লেখ্য, দীর্ঘ সময় ধরে চলে আসা উত্তরাঞ্চলের বিদ্রোহীরা রাজধানী বামাকোর দিকেএগোতে থাকলে বিদেশী হস্তক্ষেপ কামনা করে পশ্চিমাদের আশীর্বাদপুষ্ট মালিরকেন্দ্রীয় সরকার। প্রেসিডেন্ট দিনকুন্দো তারোরের আহবানের পরদিনই মালিতেসৈন্য পাঠায় মালি।