১১তম দিনে পূর্বকর্মসূচি অনুযায়ী বিকেলে জাতীয় সংসদের স্পিকারকে স্মারকলিপি দিয়েছেন সংগঠনের সভাপতি মো. এশারত আলীসহ পাঁচ সদস্যর একটি দল।
শিক্ষামন্ত্রীর বৈঠকের আহ্বানকে স্বাগত জানিয়ে শিক্ষকরা বলেন, “আমরা আলোচনায় বসব। তবে এমপিওভুক্তি না হলে বাড়ি ফিরে যাব না।”
বৃহস্পতিবার সকাল থেকে অনশন পালনের জন্য জড়ো হতে থাকেন শিক্ষকরা। এ সময় পুলিশের স্প্রেতে আক্রান্ত হয়ে মারা যাওয়া শিক্ষক সেকেন্দার আলী ও মেসবাউল হোসেন মাগফেরাত কামনা করে মোনাজাত করেন। তারা নিহতের পরিবারে জন্য ক্ষতিপূরণ দাবি করেন সরকারের কাছে।
জামায়াত শিবির এ আন্দোলনকে উসকে দিচ্ছে- সরকারের বিভিন্ন মহলের এমন বক্তব্যের প্রতিক্রিয়ায় শিক্ষকরা বলেন, “আমরা কোনো দলের নই। আমরা শিক্ষক এটাই আমাদের পরিচয়।”
আন্দোলনরত শিক্ষকদের মধ্য থেকে অনেকেই সরকারি দলের সঙ্গে সম্পৃক্ত রয়েছেন বলেও দাবি করে বক্তৃতা দিতে থাকে