অ্যাডমিরাল সিসিল ডি হেনি জানান, বাংলাদেশ নৌ-বাহিনী ও কোস্ট গার্ডকে শক্তিশালী করার অংশ হিসাবে এ বছরই ১৬টি অত্যাধুনিক নৌ-যান দেওয়া হবে। এছাড়া‘কাটার জাহাজ’ নামে আরেকটি বৃহৎ জাহাজ দেওয়ার প্রক্রিয়া মঙ্গলবার রাজধানীর গুলশানে মার্কিন রাষ্ট্রদূতের বাসভবনে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে একথা বলেন তিনি। এ সময় মার্কিন রাষ্ট্রদূত ড্যান ডবিøউ মোজীনা উপস্থিত ছিলেন।অ্যাডমিরাল হেনি সফর কালে প্রধানমন্ত্রীর সামরিক উপদেষ্টা মেজর জেনারেল তারিক সিদ্দিকী ও নৌ-বাহিনীপ্রধান ভাইস অ্যাডমিরাল জেড ইউ আহমেদের সঙ্গে বৈঠক করেন।মার্কিন রাষ্ট্রদূত ড্যান ডবিøউ মোজীনা বলেন, ‘‘যুক্তরাষ্ট্রেদ্বিতীয় বৃহত্তম তৈরি পোশাক রফতানিকারক দেশ বাংলাদেশ রফতানির জন্যসমুদ্রের ওপর নির্ভরশীল। দেশটির দীর্ঘ সমুদ্রপথ রয়েছে, যা মানব পাচার, চোরাকারবার, মাদক পাচার, অস্ত্র পাচার, পাইরেসির হাত থেকে মুক্ত থাকাদরকার। সামনের দিনগুলোতে তেল, গ্যাস, খনিজ সম্পদেরও নিরাপত্তা দিতে হবে। এজন্যই যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশ নৌ-বাহিনী ও কোস্ট গার্ডের সঙ্গে সহযোগিতাসুদৃঢ় করতে চায়।’’
যুক্তরাষ্ট্রের সহযোগিতা পাওয়ায় কোস্টগার্ড সমুদ্রপথে ডাকাতির ঘটনা ৭০ শতাংশ কমাতে সক্ষম হয়েছে বলেও মন্তব্য করেন মোজীনা।