আজ || রবিবার, ০৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪
শিরোনাম :
  গোপালপুরে মাদরাসা অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে অনিয়মের অভিযোগে গণশুনানি       ভূঞাপুর মাধ্যমিক শিক্ষক সমিতির নতুন কমিটি       গোপালপুরে ১৮ বছর পর স্বনামে ফিরলো আব্দুস সালাম পিন্টু কলেজ       গোপালপুরে বিএনপির ৪৬তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত       ক্ষেতের আইল দিয়ে বিদ্যালয়ে যেতে ভোগান্তিতে শিশু শিক্ষার্থীরা       গোপালপুর উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষক সমিতির কমিটি গঠন       গোপালপুরে জামায়াতে ইসলামীর পৌর শাখার কর্মী সম্মেলন       ইমনরা স্বাধীনতা এনে দিয়েছে: টাঙ্গাইল জেলা জামায়াত আমীর        গোপালপুরে জামায়াতে ইসলামীর কর্মী সম্মেলন       ফ্যাসিবাদী আওয়ামীলীগকে এদেশের মানুষ মাথা তুলে দাড়াতে দিবেনা : সালাউদ্দীন আহমেদ    
 


এক বছরে ২ হাজার ১৬৯ কোটি সিকিউরিটিজ লেনদেন

দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) গত এক বছরে ২ হাজার ১৬৯ কোটি ২২ লাখ সিকিউরিটিজ লেনদেন হয়েছে। এর আগের বছর অর্থাৎ ২০১১ সালের একই সময়ে ১ হাজার ৬৯৬ কোটি ৭০ লাখ সিকিউরিটিজ লেনদেন হয়েছিল। অর্থাৎ এক বছরের ব্যবধানে ৪৭২ কোটি ৫২ লাখ সিকিউরিটিজ বেশি লেনদেন হয়েছে।

তবে টাকার হিসাবে ২০১১ সালের চেয়ে ২০১২ সালে ৫৫ হাজার ৮৭৫ কোটি টাকার লেনদেন কমেছে। বিনিয়োগকারী ও বাজার সংশ্লিষ্টরা বেশি সিকিউরিটিজ লেনদেন হওয়ার বিষয়টিকে মন্দের ভালো বলে আখ্যায়িত করেছেন। তাদের মতে, যদিও সিকিউরিটিজের কেনাবেচা বেড়েছে তবে ২০১২ সালে লেনদেন হওয়া সিকিউরিটিজের বাজার মূল্য ২০১১সালের তুলনায় কম ছিল।

ডিএসই সূত্রে জানা গেছে, ২০১২ সালের জানুয়ারি থেকে ২৭ ডিসেম্বর পর্যন্ত মোট ২ হাজার ১৬৯ কোটি ২২ লাখ ৩৭ হাজার ২৪৪টি সিকিউরিটিজ লেনদেন হয়েছে। টাকার পরিমানে যা ১ লাখ ১১৬ কোটি ১৫ লাখ ৪৪ হাজার ৩৪৫ টাকা। আগের বছর একই সময়ে ১ হাজার ৬৯৬ কোটি ৭০ লাখ সিকিউরিটিজ কেনাবেচা হয়েছে। যা টাকার অংকে ১ লাখ ৫৬ হাজার ৯১ কোটি ২০ লাখ টাকা। ২০১০ সালের জানুয়ারি থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত ১ হাজার ৬৯৭ কোটি ৫০ লাখ সিকিউরিটিজের কেনাবেচা হয়েছিল, যা টাকার অংকে দাঁড়ায় ৪ লাখ ৯৯১ কোটি টাকা। ওই বছর টাকার অংকে লেনদেনের পরিমান বেড়ে যাওয়ার পিছনে ছিল বাজার অতিমূল্যায়িত হয়ে পড়া। তবে এর আগের বছর অর্থাৎ ২০০৯ সালে ডিএসইতে ৭৯৭ কোটি ৩০ লাখ সিকিউরিটিজের লেনদেন হয়েছিল। টাকার অংকে যার পরিমান ছিল ১ লাখ ৪৭ হাজার ৫৩০ কোটি টাকা। ২০০৮ সালে ডিএসইতে ৪৬০ কোটি ৫০ লাখ সিকিউরিটিজ কেনাবেচার বিপরীতে লেনদেন হয়েছিল ৬৬ হাজার ৭৯৬ কোটি ৫০ লাখ টাকা।

বিনিয়োগকারী ও বাজার সংশ্লিষ্টরা বলছেন, ২০১০ সালের শেষ দিকে বাজারে যখন ভয়াবহ ধস নেমে আসে তখন বিভিন্ন মহল থেকে বলা হয়েছিল শেয়ারের চাহিদার সঙ্গে যোগানের সামঞ্জ্যতা না থাকায় বাজার অতিমূল্যায়িত হয়ে পড়েছিল। বিশেষ করে বাজারের দায়িত্বশীল ব্যক্তিরা সরকারি শেয়ার অফলোড করার কথা বারবার বললেও সরকার তা করতে ব্যর্থ হয়েছে। তবে ২০১১ সালের তুলনায় ২০১২ সালে যে পরিমান সিকিউরিটিজ কেনাবেচা বেড়েছে এটা মন্দের ভালো।

মন্তব্য করুন -


Top
error: Content is protected !!