ধর্ষণের ঘটনায় দোষী প্রমাণিত হলে ৩০ বছর পর্যন্ত কারাবাস ও ক্ষেত্র বিশেষে দোষী ব্যক্তির যৌন ক্ষমতা নষ্ট করে দেওয়ার বিষয়টিকে প্রাধান্য দিচ্ছে কংগ্রেস।
ধর্ষণ রোধে আইন পরিবর্তনের খসড়ায় এ দুটি বিষয়কে গুরুত্বের সঙ্গে দেখছেন আইনপ্রণেতারা।
এ ধরনের কঠোর আইন তৈরির জন্য সোনিয়া গান্ধীর নেতৃত্বাধীন জাতীয় উপদেষ্টা পর্ষদকেও সামিল করা হতে পারে।
রোববার রাতে দলীয় সূত্রের বরাত দিয়ে এ খবর ভারতীয় মিডিয়ায় প্রচার করা হয়।
দিল্লি গণধর্ষণকাণ্ডের পর দোষীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির জন্য দেশজুড়ে কড়া আইন চালুর দাবি করেছে বিভিন্ন রাজনৈতিক দল, সংগঠন ও নাগরিক সমাজ।
‘ভারতকন্যার’ মৃত্যুর পরও বিক্ষোভ থামেনি বড় বড় শহরগুলোতে।