কে এম মিঠু, গোপালপুর : টাঙ্গাইলের গোপালপুর থেকে প্রকাশিত একমাত্র সংবাদ মাধ্যম ‘গোপালপুর বার্তা’ অনলাইন নিউজ পোর্টালে ‘গোপালপুরের দ্রুতগামী বাস সার্ভিস এর যাত্রীদের মালপত্রের জন্য টোকেন দেয়া হোক’ শিরোনামে এক যাত্রীর লিখিত অভিযোগের ভিত্তিতে সংবাদ প্রকাশিত হলে, মুহুর্তেই বিভিন্ন গণমাধ্যমসহ সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসইবুকে সংবাদটি ছড়িয়ে পড়লে এ প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত ৩৫১২৫ জন পাঠক নিউজটি পড়ে ১৩৪২টি লাইক, ৭৩৯টি শেয়ার ও ২৮৪টি কমেন্টের মাধ্যমে দ্রুতগামী বাস সার্ভিস সর্ম্পকিত নানা ধরনের গুরুত্বপূর্ণ অভিযোগ, মতামত এবং তিক্ত অভিজ্ঞতা তুলে ধরেন।
পরে বাস সার্ভিস কর্তৃপক্ষের বিভিন্ন জনকে বিষয়টি অবগত করাসহ গোপালপুর উপজেলা প্রসাশনের ফেইজবুক পেইজে নিউজটি শেয়ার করলে ০১ মার্চ, ২০১৭ খ্রি. উপজেলা নির্বাহী অফিসার মো. মাসূমুর রহমান স্বাক্ষরিত ০৫.৩০.৯৩৩৮.০০০.০৭.০২০.১১-১৩৫ স্মারকে জেলা প্রশাসক মহোদয়কে অনুলিপি প্রদান করে সভাপতি/সম্পাদক, গোপালপুর বাস মালিক সমিতিকে যাত্রীর মালামালের জন্য টোকেন না দেয়া, গোপালপুর থেকে মহাখালী পর্যন্ত বাস যাওয়ার কথা থাকলেও চন্দ্রা/উত্তরা/খিলক্ষেত গিয়ে বাসটি আর মহাখালী পর্যন্ত না যাওয়ায় চালক, হেলপার ও কন্ডাকটরসহ বাস সার্ভিসের সাথে জড়িতদের বিষয়ে পদক্ষেপ গ্রহনে চিঠি প্রদান করেন।
এ বিষয়ে টাঙ্গাইল জেলা বাস কোচ মিনিবাস শ্রমিক ইউনিয়নের প্রচার সম্পাদক সেলিম রেজা গোপালপুর বার্তা পেইজে পাবলিস্ট হওয়া নিউজ কমেন্টে দ্রুত সময়ের মধ্যে টোকেন ব্যবস্থা চালু করার আশ্বাস প্রদান করেন।
অপর দিকে বেশ ক’জন বাস মালিকের সাথে এই প্রতিবেদকের কথা হলে জানান, প্রথমেই ‘গোপালপুর বার্তাকে ধন্যবাদ জানাচ্ছি টোকেন সম্পর্কিত বিষয়ে অভিযোগ/মতামত তুলে ধরার জন্য। বাস মালিক সমিতি অফিসে উপজেলা নির্বাহী অফিসারের একটি চিঠি প্রাপ্তির পর ইতোমধ্যেই টোকেন ছাঁপানোর কাজ চলছে।
সম্পাদক : অধ্যাপক জয়নাল আবেদীন | নির্বাহী সম্পাদক : কে এম মিঠু
প্রকাশক কার্যালয় : বেবি ল্যান্ড, বাজার রোড গোপালপুর, টাঙ্গাইল -১৯৯০, বাংলাদেশ।
© প্রকাশক কর্তৃক সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত - ২০১৯-২০২৩