জামায়াত নোয়াখালীতে পুলিশের ভয় ভীতি ও বাধাকে উপেক্ষা করে ৯টি উপজেলার সদর, কবিরহাট, সুবর্ণচর, বেগমগঞ্জ, সোনাইমুড়ি, সেনবাগ, চাটখিল, কোম্পানীগঞ্জ এর ৫০টি গুরুত্বপূর্ণ স্থানে হরতালের সমর্থনে মিছিল বের করে।
পুলিশ একদিকে পিকেটারদের ধাওয়া করলে অপরদিকে নেতৃবৃন্দ সংগঠিত হয়ে সড়ক, হাট-বাজার, পৌরসভায় মিছিল-সমাবেশ করে।
নোয়াখালীর কোথাও রাসত্মায় গাছ ফেলে, টায়ার জ্বালিয়ে, সড়ক অবরোধ করে হরতাল পালন করা হয়। জেলা শহর মাইজদী ও ব্যবসা কেন্দ্র চৌমুহনীতে খুব কম সংখ্যক দোকান পাট খোলা ছিল যা অতীতে হরতাল গুলোর চাইতে ব্যতিক্রম পরিলক্ষিত হয়।
রাস্তায় রিক্সা ছাড়া অন্যকোন যানবাহন চলাচল করেনি আর দূর পালস্নার কোন বাসও সোনাপুর বাস স্ট্যান্ড থেকে ছেড়ে যায়নি। অফিস-আদালতে উপস্থিতি ছিল একেবারে কম।
পুলিশি বাধার কারণে সোমবার সন্ধ্যায় অল্প স্থানে জামায়াত-শিবির হরতালের সমর্থনে মিছিল মিছিল বের করতে পেরেছে। তবে সর্বত্র জামায়াত-শিবিরের উপর সরকারের দমন নিপীড়নের কারণে জনগণের ব্যাপক সহানুভূতি এ হরতালের মূলকথা বলে মাইজদী ও চৌমুহনীর ব্যবসায়ীরা জানান।