আজ || শনিবার, ২৫ জানুয়ারী ২০২৫
শিরোনাম :
  শতাব্দি পেরনো স্বর্ণজয়ী মানুষ ‘প্রফেসর মোয়াজ্জেম হোসেন’       অবশেষে গোপালপুরে বিরল রোগে আক্রান্ত পরিবার সুচিকিৎসা পাচ্ছেন       গোপালপুর-ভূঞাপুর যমুনা চরাঞ্চল এখন মাদক আর দুস্কৃতকারিদের অভয়ারণ্য       গোপালপুরে কৃষক জনগোষ্ঠীকে সংগঠিত করতে কৃষক সমাবেশ       খোরশেদুজ্জামান মন্টুকে এলাকাবাসি উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান হিসাবে দেখতে চান       গোপালপুর উপজেলা পরিষদ স্কুলের বার্ষিক পরীক্ষার ফলাফল ঘোষণা       গোপালপুরে কুরতুবী মাদ্রাসার উদ্ধোধন       সালাম পিন্টুর মুক্তির আনন্দে গোপালপুরে মোটরসাইকেল র‍্যালি       গোপালপুরে জাসাস এর প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী পালিত       গোপালপুরে অবসরপ্রাপ্ত শিক্ষক কর্মচারী কল্যাণ পরিষদের সম্মেলন    
 


চিকিৎসক সাজিয়া আফরিন ইভা হত্যার কথা স্বীকার করেছে ব্রাক ক্লিনিকের কর্মচারী আসামি ফয়সাল

চিকিৎসক সাজিয়া আফরিন ইভা হত্যার কথা স্বীকার করে ১৬৪ ধারায় আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছে দক্ষিণখানের ব্রাক ক্লিনিকের কর্মচারী আসামি মো. ফয়সাল।

রোববার ঢাকার মহানগর হাকিম হাসিবুল হক তার স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি রেকর্ড করেন।

এ মামলার তদন্ত কর্মকর্তা আসামি ফয়সালকে আদালতে হাজির করে তার স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি নেওয়ার আবেদন করেন।

আদালত সূত্র জানায়, গত বৃহস্পতিবার রাতে ধর্ষণের চেষ্টা করে ব্যর্থ হয়ে ইভাকে হত্যা করে ফয়সাল।
গত বৃহস্পতিবার রাতে ক্লিনিকের তিন তলায় একটি কক্ষে থাকতেন ফয়সাল। একই তলায় আরেক পাশে চিকিৎসকদের বিশ্রামাগার।

ওই দিন কাজ শেষে বিশ্রামাগারে ছিলেন ইভা। রাত সাড়ে ১২টার দিকে ফয়সাল দরজায় করাঘাত করেন। দরজা খোলা মাত্রই তিনি কক্ষে ঢুকে ইভাকে ধর্ষণের চেষ্টা চালান। ইভা বাধা দিতে থাকলে ধস্তাধস্তি হয় এবং এক পর্যায়ে তাঁকে শ্বাসরোধ করে হত্যা করে নিজের কক্ষে চলে যান ফয়সাল।

আসামি ফয়সালকে শুক্রবার গভীর রাতে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নবীনগরের শামু নানার বাড়ি থেকে গ্রেপ্তার করা হয়।

ইভা ২০০৮ সালে সিলেট ওসমানী মেডিকেল কলেজ থেকে এমবিবিএস পাস করেন। তিন মাস আগে তিনি ব্র্যাকের ক্লিনিকে খন্ডকালীন চিকিৎসক হিসেবে চাকরি করতেন।
নিহত ইভার বাবা মনিরুল ইসলাম ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আদালতে পুলিশের উপ-পরিদর্শক হিসেবে কর্মরত আছেন।

মন্তব্য করুন -


Top
error: Content is protected !!