আজ || রবিবার, ১৯ জানুয়ারী ২০২৫
শিরোনাম :
  অবশেষে গোপালপুরে বিরল রোগে আক্রান্ত পরিবার সুচিকিৎসা পাচ্ছেন       গোপালপুর-ভূঞাপুর যমুনা চরাঞ্চল এখন মাদক আর দুস্কৃতকারিদের অভয়ারণ্য       গোপালপুরে কৃষক জনগোষ্ঠীকে সংগঠিত করতে কৃষক সমাবেশ       খোরশেদুজ্জামান মন্টুকে এলাকাবাসি উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান হিসাবে দেখতে চান       গোপালপুর উপজেলা পরিষদ স্কুলের বার্ষিক পরীক্ষার ফলাফল ঘোষণা       গোপালপুরে কুরতুবী মাদ্রাসার উদ্ধোধন       সালাম পিন্টুর মুক্তির আনন্দে গোপালপুরে মোটরসাইকেল র‍্যালি       গোপালপুরে জাসাস এর প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী পালিত       গোপালপুরে অবসরপ্রাপ্ত শিক্ষক কর্মচারী কল্যাণ পরিষদের সম্মেলন       গোপালপুরে বিনামূল্যে সহস্রাধিক শীতবস্ত্র বিতরণ    
 


ফেসবুক-টুইটার ব্যবহারে মানসিক সমস্যা!

ফেসবুক ও টুইটারের সঙ্গে মানসিক সমস্যার নিবিড় সম্পর্ক খুঁজে পেয়েছেন বিজ্ঞানীরা। তারা বলছেন, এসব সামাজিক মাধ্যম মানুষকে মানসিক রোগীতেও পরিণত করতে পারে।

ইসরায়েলের তেল আবিব বিশ্ববিদ্যালয়ের মেডিসিন বিভাগের গবেষকরা তিনজন আক্রান্ত ব্যক্তির উপর গবেষণা চালিয়ে এ তথ্য পান। তারা তিনজনই সম্প্রতি নিকটাত্মীয়দের হারিয়েছিলেন কিংবা বিচ্ছেদে ভুগছিলেন। বিজ্ঞানীরা আবিষ্কার করেন, তিনজনই তাদের মানসিক পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনার জন্য ইন্টারনেটের আশ্রয় নিচ্ছেন।

গবেষকদলের মুখপাত্র ডা. ইউরি নিজান জানান, যখনই রোগীরা স্বস্তি খুঁজে পাওয়ার জন্য সামাজিক মাধ্যমে যাচ্ছেন, তখনই অন্যান্য সম্পর্ক নিয়ে নেতিভাবক মনোভাব তৈরি হচ্ছে তাদের মধ্যে।

দুর্বল মনের বা নিঃসঙ্গ ব্যক্তিরা অনলাইনে সম্পর্ক গড়ার মাধ্যমে বাস্তবতা থেকে সম্পূর্ণ বিচ্ছিন্ন হয়ে যেতে পারেন বলে জানান তিনি, যা হয়েছে এই তিন ব্যক্তির মধ্যে। বাস্তবতা ভুলে থাকার জন্য তারা সম্পূর্ণভাবে প্রযুক্তি নির্ভর হয়ে পড়েন, এমনকি বাস্তজীবনের সব সম্পর্কে বর্জন করেন। ভার্চুয়াল জীবনকেই তারা বাস্তবের মতো আপন করে নেন।

তিনি বলেন, “তিনজন রোগীর মধ্যেই মানসিক রোগের লক্ষণ ছিল, পাশাপাশি কম্পিউটারের মাধ্যমে স্ক্রিনের অন্যপাশে থাকা মানুষটির প্রতি তাদের মোহ তৈরি হচ্ছিল।”

রোগীরা পরবর্তীতে সুস্থ হয়ে উঠলেও সোশ্যাল মিডিয়ার প্রতি অতিরিক্ত এ নির্ভরতা ব্যক্তি আত্মবিশ্বাসে নেতিবাচক প্রভাব ফেলছে বলে মনে করছেন গবেষকরা। এর ফলে যে কোনো ব্যাপারে সান্তনা পাবার জন্য মানুষ ছুটে যাচ্ছে ফেসবুকে। এতে নিজেদের উপর থেকে ধীরে ধীরে আত্মবিশ্বাস হারিয়ে ফেলছেন অনেকে, যার পরিণাম একসময় ভয়াবহ হতে পারে।

ডা. নিজান বলেন, “বর্তমান মানুষ ইন্টারনেটে কীভাবে আচরণ করে, তা মনোবিজ্ঞানীদের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। চিকিতসকদের অবশ্যই সামাজিক মাধ্যমের এই প্রভাবকে বিবেচনায়

মন্তব্য করুন -


Top
error: Content is protected !!